মগজে কারফিউ— দিলীপবাবুর, নাকি আমার-আপনার?

বিষাণ বসু

 

Keep the adult public attention diverted away from the real social issues, and captivated by matters of no real importance.

–Noam Chomsky

দিলীপবাবু সোনা পেয়েছেন— না, অলিম্পিকে নয়, একেবারে ঘরের পাশে, গোয়ালঘরে— তাঁর পূজনীয় গোমাতার দুগ্ধে। গরুর কুঁজে বিশেষ ব্যবস্থা থাকে— যাতে সূর্যালোক পড়ে ঝলমলিয়ে উঠলেই, ব্যাস, তৈরি হয়ে যায় সোনা— যা বেরিয়ে আসতে থাকে দুধের সঙ্গে। এবং, একমাত্র এই কারণেই, গোদুগ্ধের রং সোনালি হলুদ।

একে সালোকসংশ্লেষ বলা যাবে কিনা, সেই বিতর্ক সরিয়ে রেখে কাজের কথায় আসুন— জেনে নিন, সোনা পেতে আপনি বিনিয়োগ করতে পারেন ঠিক কোথায়। না, যেকোনও গরু হলে চলবে না— একেবারে পেডিগ্রি দেখে দেশি গরু খুঁজে আনুন— একমাত্র তাঁরাই গোমাতা হিসেবে পূজিত হওয়ার যোগ্য— যারা খাবে ঘাস, দুধের মাধ্যমে জোগাবে সোনা, বায়ুত্যাগের সময় বাতাসে মিশিয়ে দেবে অক্সিজেন, পেচ্ছাপ করলে সেইটা শ্রদ্ধার সঙ্গে পান করলেই মিলবে ক্যানসার রোগ থেকে মুক্তি— দিলীপবাবু জানিয়েছেন, বিদেশি গরু শ্রদ্ধার যোগ্য তো অবশ্যই— কিন্তু, তাঁদেরকে আন্টি হিসেবে ডাকা যেতে পারে, এবং ভিনদেশি গাই শুধু তদনুসারী শ্রদ্ধার উপযুক্ত— আসল চিজ পেতে হলে, দেশি বাদে উপায় নেই।

ব্যস!! চারপাশে হইচই পড়ে গেছে। না, যাঁরা গরু খুঁজতে বা গরুতে বিনিয়োগ করতে ব্যস্ত হয়েছেন, তাঁদের কথা বলছি না— (বিশ্বাস করুন, তেমন উদ্যমী মানুষের সংখ্যাও কিছু কম নয়, ফেসবুকেই দেখলাম অনেকে জোর গলায় এই মত সমর্থন করেছেন, বলেছেন এমন কথা তাঁরা আগেও শুনেছেন এবং জানতেন— দস্তুরমত বায়োটেকনোলজির প্রফেসরও জানিয়েছেন গোদুগ্ধে গোল্ড ক্লোরাইড যৌগের উপস্থিতির কথা— কিন্তু, তাঁদের নিয়ে আলোচনা করতে বসিনি আজ— সত্যি বলতে কি, তাঁদের নিয়ে আলোচনার মানেও হয় না)— আমার কথাটা বিপরীত মতের মানুষজনকে নিয়ে— যাঁরা যুক্তিবাদী, মুক্তমনা, অনেকক্ষেত্রে বামমনস্কও— যাঁরা বিষয়ের গভীরে গিয়ে ভাবতে চান, বা বলা ভালো, যাঁরা বিশ্বাস করেন, যে, তাঁরা বিষয়ের গভীরে গিয়ে ভাবেন— আমি তাঁদের প্রতিক্রিয়ার কথা বলছি।

না, এই লিস্টির বাইরে আমিও নই। বোকাবোকা কথা, অশিক্ষা, প্রচ্ছন্ন ও অপ্রচ্ছন্ন হিন্দুত্বের এজেন্ডা বা এরকম আরও অনেককিছুর বিরুদ্ধে কঠোর প্রতিবাদ হিসেবে আমি আমার গভীর চিন্তনপ্রসূত দায়িত্ব যথাযথ পালন করেছি— সোশ্যাল মিডিয়ায় কিছু চটুল বাক্য পরিবেশন করে এবং ততোধিক বুদ্ধিদীপ্ত কিছু খিল্লি শেয়ার করে। কিছুটা হাল্কাও বোধ করেছি। আশা করি, এমন দায়িত্ব আপনিও যথাসাধ্য পালন করেছেন— এখনও না করে থাকলে, তাড়াতাড়ি করুন— কেননা, আর যা-ই অনটন থাক, মা লক্ষ্মীর কৃপায়, ময়দানে দিলীপবাবুদের অভাব নেই— দেরি হয়ে গেলে, উচ্চতর কোনও বাণী এসে দিলীপবাবুর কথামৃতকে বিস্মৃতির অতলে ঠেলে দেবে।

তা, এই ফুরফুরে মেজাজে বাজারে গিয়ে দাঁড়ালে, পটল বা পেঁয়াজের দাম একশো ছাড়াল কিনা, সেইটা আর ততখানি ম্যাটার করে না, তাই না? সকালের সব্জিবাজারেই দুশো টাকার নোটটাকে কম মনে হলে, তাকেও বোধহয় অগ্রাহ্য করলেই চলে? একদিকে, ফসলের দাম না পেয়ে চাষিরা আত্মহত্যা করছে— আর অন্যদিকে সব্জির দামে আপনি চমৎকৃত— যাক গে, বৈচিত্র‍্যের মধ্যে ঐক্য আমাদের উত্তরাধিকার।

অথবা, রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থার বেসরকারিকরণ হল কিনা, সেই নিয়ে না ভাবলেও চলে— কেননা, এতদিন ধরে আপনি জেনেই গেছেন, সরকারি কর্মচারী মাত্রেই ফাঁকিবাজ আর অপদার্থ— এতবছর ধরে মিডিয়ার গভীর চর্চার সুবাদে আপনি বুঝেই গেছেন, সরকারি সংস্থা মাত্রেই ইনএফিশিয়েন্ট— আজ যদি সেগুলো বন্ধ করে দেওয়া হয়, তাহলে দুপয়সা বাঁচে সরকারের— আর এ তো জানাই কথা, যে সরকারের পয়সা মানে আপনারই টাকা— সংস্থা বেচে হাতে কিছু এলে, সরকার আপনারই পাশে দাঁড়াতে পারবে আরও আন্তরিকভাবে— তাই না? শুধু মাঝে মাঝে চিন্তা হয়, এত বছর ধরে প্রিমিয়াম দিয়ে অবসরের দিনে এলআইসি-র টাকাটা পাবেন তো— তবু, ওসব চিন্তা ক্ষণিকের— স্ট্রেস কাটাতে উড়ে আসে ময়ূরের চোখের জল থেকে সন্তানের গল্প, বিদ্যাসাগরের সতীদাহ প্রথা রদের আন্দোলন— আর, দিলীপবাবু তো আছেনই।

আর ব্যাঙ্কের কথা তো ছেড়েই দিন। আপনার টাকা ব্যাঙ্কে রেখে সুদ পান নামমাত্র— বেশিবার তুলতে গেলেও পয়সা গুণে দিতে হয়— ব্যাঙ্কের কাউন্টারের ওপাশে লোকের সংখ্যা কমছে ক্রমশই— অবসর নিলে তাঁর জায়গায় নতুন লোক আসার সম্ভাবনা প্রায় শূন্য— যেকজন রয়েছেন, তাঁদেরকে আপনি নিশ্চিতভাবেই অপদার্থ আর দুর্ব্যবহারী বলে ভেবে থাকেন— শুধু ভাবেন না, দশজন লোকের কাজ চারজন মিলে করতে হলে দশভুজা না হয়ে উপায় থাকে না— কিন্তু, বাস্তবে সেইটা হওয়া বড় কঠিন— আরও কঠিন অন্তত সেই মুহূর্তে, যখন তিনি আতঙ্কে থাকেন, যে, কবে ভিআরএস-এর মোড়কে আসবে ছাঁটাইয়ের চিঠি— আপনি অবশ্য অত ভেবে দেখেন না, শুধু পাড়ার ব্রাঞ্চটি বন্ধ হয়ে গেলে বড় হয়রানি।

রোজকার দরকারি জিনিসপত্রের দাম বাড়ছে, চিকিৎসার খরচ বাড়ছে, ছেলের লেখাপড়ার খরচ বাড়ছে— ব্যাঙ্কে সুদ কমছে, কমছে আপনার আয়ের নিশ্চয়তা— অবসরের পরে পেনশন তো সুদূর স্বপ্ন সেই কবে থেকেই— কখন অবসর এগিয়ে আসবে, আপনি জানেন না— আপৎকালীন আমানত হিসেবে যেটুকু টাকা ব্যাঙের আধুলি হিসেবে রাখা আছে, আপনি জানেন না, দরকারের মুহূর্তে সে আপনি পাবেন কিনা— দুশ্চিন্তা হয় নিশ্চয়ই?

তা হোক, আপনি কিন্তু জেনে গেছেন, আপনার এই দুরবস্থার কারণ। আপনি জেনে গেছেন, এই বিপুল জনসংখ্যা নিয়ে সরকার কিছুই করতে পারবে না— আর জানেনই তো, জনসংখ্যা বাড়ছে কেন— জেনেই তো গেছেন, কাদের দশটা করে বিয়ে আর চোদ্দটা করে বাচ্চা— কাদের ঘিঞ্জি বস্তিতে বেড়ে ওঠে সন্ত্রাসবাদী— আর কাঁটাতার পেরিয়ে কারা বদলে দিচ্ছে আমাদের এই সোনার দেশ— সত্যি করে বলুন তো, চান না শালারা টাইট হোক?

এছাড়া আরও অনেককিছু জেনে গেছেন। যেমন ধরুন, প্রতিবাদ কারা করে? নিশ্চয়ই জানেন, রাজনীতির লোক মানেই ধান্দাবাজ আর দুর্নীতিগ্রস্ত— দুয়েকজনকে দেখে আপাতভাবে সৎ মনে হলেও, ওইগুলোই আসল গভীর জলের মাছ— আর, তারা যদি কোনও কথা বলে, সেকথা সবই নিজেদের কোনও ধান্দায় বলা? নিশ্চয়ই জানেন, জেএনইউ বা যাদবপুর, এর সঙ্গে ভাগলপুরের ফারাক নেই আদতে— শুধু কিছু বামপন্থী প্রথমোক্তদের ফাঁপিয়ে দেখায়? নিশ্চয়ই জানেন,ওইসব অমর্ত্য সেনফেন সেরকম লেভেলের কেউ নয়— সাহেবদের পা চেটে আর একের পর এক বিয়ে করে প্রাইজটাইজ বাগিয়েছেন— নাহলে সৎ দায়বদ্ধ দেশপ্রেমিক অর্থনীতিবিদ এদেশে আরও অনেক আছে? আর এসবের ফাঁকে আপনি বুঝে গেছেন প্রতিবাদ মানেই ওই আরেকটা মত মাত্র— একটা মতের বিরুদ্ধে জাস্ট আরেকটা মত— কেন এবং কোন ইস্যুতে প্রতিবাদ, ভুলে গেছেন তলিয়ে দেখতে।

এমনকি, একই পথে, বিজ্ঞানের ওপিঠে গোমূত্র-চর্চাকেও ভেবে দেখতে শিখেছেন— বলা তো যায় না— উড়িয়ে দেওয়া তো ঠিক নয়, হতেও তো পারে— মিডিয়াও আপনাকে শিখিয়েছে একের বিপরীতে অন্য মত দেখতে, কোনও মতকেই গভীরে অনুধাবন নয়, শিখিয়েছে এবং বুঝিয়েছে, স্রেফ দেখতেই— যেন উভয়পক্ষের মাঝখানেই থাকবে সত্যিটা— হ্যাঁ, একপক্ষ হাস্যকর ভাট বকলেও, বলা তো যায় না, ক্যানসার কেমো বনাম গোমূত্র, সত্যিটা মাঝামাঝি কোথাও— অমর্ত্য সেন বনাম তথাগত রায়, সত্যিটা মাঝামাঝি নিশ্চয়ই— বিজ্ঞানী বনাম অমুক শাস্ত্রী, মাঝামাঝিতেই আপনি অভ্যস্ত। বিজ্ঞান কংগ্রেসে জয় শ্রীরাম ধ্বনিও তেমন একটা বিসদৃশ ঠেকে না— কেননা, বলা তো যায় না— হতেও তো পারে— গণেশের মাথা বা পুষ্পক রথ— সাহেব আর মুসলমানগুলো মিলে আমাদের বিজ্ঞান চুরি করে নিয়েছে— চুরি না করলেও, চেপে দিয়েছে তো বটেই— আজ আমরা সেই অধিকার বুঝে নিচ্ছি, ফিরিয়ে আনছি গৌরবের দিন— কী জানি বাবা, হতেও তো পারে— অন্তত উড়িয়ে দেওয়া তো ঠিক নয়!!

কাজেই, বিএসএনএল ঠিক কোন পথে তলিয়ে গেল আর জিও কেমন করে মিলিয়ন গ্রাহক ছুঁয়ে শুরু করে বিশ্বে নজির সৃষ্টি করল— দুনিয়াজুড়ে আর্থিক মন্দার আশঙ্কাকে তুচ্ছ করে মুকেশভাইয়ের সম্পত্তি কেমন করে ফুলেফেঁপে উঠছে চতুর্গুণ বেগে— আদানিজির লাজুক মুখখানির হাসি উত্তরোত্তর আরও চওড়া হওয়ার রহস্য কী— জয় শাহ-র ব্যবসাটি ঠিক কী, যেখানে টাকা দ্বিগুণ হতে পারে প্রতি মাসে কি সপ্তাহেই— দেশের ধনীদের শীর্ষে শুধুই গুজরাটি, পয়সা মেরে পালিয়ে যাওয়ার শীর্ষেও তারাই— না, দুইয়ের মধ্যে যোগাযোগ থাকার কুটিল ইঙ্গিত আমি করতে চাইছি না— শুধু বলতে চাইছি, গত সন্ধেতেও চায়ের দোকানে বসে বলেছেন, যা-ই বল ভাই, পছন্দ হোক বা না হোক, অনেকদিন বাদে এমন একজন প্রাইম মিনিস্টার পেয়েছি, যার বুকের পাটা আছে, ডিসিশন নেওয়ার ধক আছে। হ্যাঁ, ধকই বলবেন, কেননা, সর্বভারতীয় প্রতিযোগিতার পরীক্ষার প্রশ্নপত্রে বাংলা আর নেই— গুজরাটি আছে— আপনি জেনে নিয়েছেন, হিন্দি মাস্ট, আর ইংরেজি তো প্রশ্নের ঊর্ধ্বে— গ্রামের মুখশুকনো বাংলা মাধ্যম কী করবে, অত ভাবতে বসলে তো, নাঃ, থাক ওসব অপ্রিয় কথা— তাছাড়া, আপনি তো আর সঙ্কীর্ণ প্রাদেশিক টাইপস নন, যে বাংলা বাংলা করে লাফাবেন— আপনি শান্তিনিকেতন ভালোবাসেন, রবীন্দ্রনাথ ভালোবাসেন— বেঙ্গলি ফোকস চালিয়ে ট্র‍্যাভেল করেন— আপনার বুকের ভেতরে বাংলা— দম থাকে তো কেউ আপনাকে চ্যালেঞ্জ করুক দিকি!!

থাক, উদাহরণ বাড়িয়ে আর ধৈর্যের পরীক্ষা নেব না।

একটা টেকনিক্যাল টার্ম আছে— ডাইভার্সানারি কনফ্লিক্ট। দেশের সমস্যা থেকে চোখ সরাতে শাসকেরা একটা যুদ্ধ বাধায়। কথাটা নতুন নতুন আমদানি হলেও, এই স্ট্র‍্যাটেজি বেশ পুরনো— আর শাসকের হাতে বেশ পরীক্ষিত ও কার্যকরী অস্ত্র। ভোটের আগে সন্ত্রাসবাদী হানা বা পাকিস্তানের বিরুদ্ধে গোলাবর্ষণ তো ক্লিশে হয়ে গেছে— কদিন কাজে দেবে বলা মুশকিল। কাজেই, স্ট্র‍্যাটেজি এখন মাইক্রোলেভেলে প্রয়োগ হচ্ছে।

দেশের ভেঙে পড়া অর্থনীতি, মানুষের কাজহারানো, চূড়ান্ত অনিশ্চয়তা— সবকিছু থেকে চোখ সরিয়ে আপনি দিলীপ ঘোষ মহাশয়ের অশিক্ষা নিয়ে খিল্লি করছেন— অশিক্ষাটা কার? দীর্ঘদিন ধরেই সযত্নে এবং নিপুণ পদ্ধতিতে তলিয়ে ভাবার অভ্যেস আপনাকে ভুলিয়ে দেওয়া হয়েছে— দিলীপবাবু, বিপ্লব দেব, নাকি আমি-আপনি— কার চিন্তায় খরা শেষমেশ?

খতিয়ে দেখলে, ঝাঁকের মধ্যে বিভ্রান্ত প্রতিটি কইমাছ একটি ভিন্ন ও স্বতন্ত্র অস্তিত্ব— প্রতিটি ব্যক্তিমানুষই নিজস্ব স্বার্থ বা ভাবনা বা চেতনা দ্বারা পরিচালিত— কে বলতে পারে, হয়ত প্রতিটি কইমাছের মনেই থাকে ব্যক্তিস্বাতন্ত্র্যের অহঙ্কার, যেমন থাকে সম্ভবত পালের প্রতিটি ভেড়ারও— কিন্তু, শেষ পর্যন্ত ঝাঁকের কই ঝাঁকেই মিশে যায়।

ডামাডোল আর অনিশ্চয়তার বাজারে, আমাদের রাগটুকু মিশিয়ে দিতে পারছি হাসিঠাট্টা আর খিল্লির মধ্যে— ক্ষোভ আর বারুদ হয়ে জমতে পারছে না— প্রতিবাদে আর ফেটে পড়তে হচ্ছে না— এই নজরঘোরানো সেফটি ভালভ ব্যবস্থায়, আমরাও বেশ আছি— মোদিজিও— আর দিলীপবাবু তো বটেই।

লেখার শেষে ব্যবহৃত উদ্ধৃতিটি শিকাগো ট্রিবিউনের দুবছর পুরনো একটি প্রতিবেদন থেকে নেওয়া। উদ্ধৃতির শুরুর শব্দটি, ইচ্ছাকৃতভাবেই, সরিয়ে রেখেছি। ওইখানে ট্রাম্পসাহেবের নাম ছিল— আমরা বসিয়ে নিতে পারি মোদিজির নাম— তাই না?

মোদিজি খাস আমেরিকার মাটিতে দাঁড়িয়ে জয়ধ্বনি দিলেন— আগলে বার, ট্রাম্প সরকার— সে তো কোনও এক গভীর মিল অনুভব করেই।

ওনারা জানেন ওনারা ঠিক কী করছেন। কিন্তু আমরা?

……  and his team’s communications look awkward, inept, gallingly primitive. It’s time to wise up: These people know what they’re doing. They want their political opponents to be confused, to flail at windmills, to expend emotions on meaningless scandals to distract them from any targeted, coordinated action against specific threats. There are going to be many of these: Trump appears intent on keeping his promises. Calm concentration is needed to counteract dangerous policies.

–Leonid Bershidsky (Trump is a master of diversionary tactics, Chicago Tribune, January 26, 2017)

 

About চার নম্বর প্ল্যাটফর্ম 4655 Articles
ইন্টারনেটের নতুন কাগজ

Be the first to comment

আপনার মতামত...